অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আদেল মোহাম্মদ এ এইচ হায়াত, বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান এমপি, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা রাব্বুর রেজাসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সালমান রহমান বলেন, “বেক্সিমকো ফার্মার জন্য আজ শুভ দিন। এই দিনে কুয়েতে ওষুধ রপ্তানির যাত্রা শুরু হয়েছে। যার মাধ্যমে গালফ বা জিসিসি অঞ্চলের কোনো দেশে ওষুধ রপ্তানির প্রথম ঘটনা বাংলাদেশের জন্য।”
শুরুতে অ্যাজমা রোগের প্রতিষেধক অ্যজমাসল ও বেক্সিট্রল এবং উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধের ওষুধ এমডোকাল কুয়েতে রপ্তানি করা হবে। এই তালিকায় এবছরই আরও কয়েকটি ওষুধ যুক্ত হবে বলে জানান বেক্সিমকোর ফার্মার কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, পারস্য মহাসাগরীয় দেশগুলোতে ওষুধের মোট বাজার প্রায় ৯০০ কোটি ডলারের। এর মধ্যে কুয়েতে বাজার প্রায় ১০০ কোটি ডলারের।
অনুষ্ঠানের আগে কুয়েতের রাষ্ট্রদূত কারখানার বিভিন্ন ইউনিট ঘুরে দেখেন এবং ওষুধ উৎপাদনের মানের প্রশংসা করেন।
নাজমুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, “বেক্সিমকো ফার্মা এখন উন্নত দেশের বাজারে নিজের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। কুয়েতে ওষুধ রপ্তানি বেক্সিমকো ফার্মার জন্য ব্যবসার নতুন সুযোগ তৈরি করেছে।”